আদালতে মজনু বলেছে, আমি দ’র্ষন করিনি। মি’লন, দুলাল, ইয়াছিন, আলামিন- এই চারজন ধ”র্ণ করেছে। তাদেরকে ধরেন।’ বৃহস্পতিবার ঢাবি শিক্ষার্থী ‘ধ’’ণ’ মাম’লার আ’সা’মি মজনুকে আ’দালতের এলজাসে ওঠানোর পর এসব কথা বলেন তিনি।
মজনু বলেন, ‘আমাকে মি’থ্যা মাম’লা দেয়া হয়েছে। আমি নি’র্দো’ষ। আমারে ছেড়ে দেন। আমি বাড়ি যামু গা, আমি আর থাকব না। আমি রিকশা চালাই, ভ্যান চালাই। আমি দুর্ব’ল মানুষ। আমারে বি’নাদো’ষে ধরে এনেছে। আল্লাহ বিচার করব রে। আমার নাম মজনু। আমি পা’গল মজনু। আমারে এক বছর বি’নাদো’ষে আ’টকে রেখেছে।’
এর আগে মা’মলার রায় ঘোষণার জন্য ক’ঠোর পু’লিশ পাহারায় তাকে আ’দালতে তোলা হয়। এসময় মজনু আরো বলেন, ‘ভাই আমাকে ছেড়ে দেন। আমি এতিম, অ’সহায়। আমারে মা’রলে আল্লাহ অনেক শা’স্তি দিবে।’
ছেড়ে দেয়ার আকুতি জানিয়ে মজনু বলেন, ‘আজকে ছেড়ে দেন। আমারে অনেক অ’ত্যা’চার করেছে। আমার প’ক্ষে কেউ নাই। আমারে ছাইড়া দেন। আমি ব্রিজ থেকে লাফ দেব।’ পু’লিশকে হু”ম’কি দিয়ে মজনু বলেন, ‘আমার চোখের পানি শু’কিয়ে গেছে।
আমি ধ-র্কারী না। আমারে তাড়াতাড়ি ছাইড়া দেন। নাহলে অবস্থা খা’রাপ হবে। হাতের হ্যা’ন্ডকা’ফ একবার খুলে দে। কত পু’লিশ আছে দেখে নেব।’
প্রস’ঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রীর ধ–ণ মা’ম’লায় অ’ভি’যু’ক্ত একমা’ত্র আসা’মি মজনুকে যা’বজ্জী’বন কা’রা’দ’ণ্ড দিয়েছেন আ’দালত। একইস’ঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদ’ণ্ড, অ’নাদা’য়ে ছয় মাসের কা’রাদ’ণ্ড দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় ঢাকার না’রী ও শি’শু নি-র্যা-ত’ন দ’মন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বি’চারক বেগম মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার এ রায় ঘোষণা করেন।